যে ভাব ও কর্ম মানুষকে কারণমুখী করে দেয় তা-ই আধ্যাত্মিকতা।
আত্মাকে অধিকার ক’রে যা’- কিছু থাকে তা-ই অধ্যাত্ম বা আধ্যাত্মিক_ আর সেই থাকাগুলিকে অনুধাবন ক’রে ক্রমকারণকে পারম্পর্য্যে বাস্তবতার ভিতর দিয়ে জেনে সার্থক হওয়ার ঝোঁককেই আধ্যাত্মিকতা বলা যেতে পারে।
আবার যা-কিছুতে পর্য্যবসিত হ’য়ে নিয়ত গমন- সম্বেগী অর্থাৎ এক-এক রকমে বিকশিত হ’য়ে বহু রকমের পরিণতিতে নিয়ত চলেছে এমনতর যে করণ ও কারণসত্তা তাকেই আত্মা বলা যেতে পারে। ‘সত্যানুসরণ’
আধ্যাত্মিকতা
