কুর্সির লড়াই, সঙ্কটে কর্ণাটক সরকার

বঙ্গবার্তা ব্যুরো

অল ইজ নট ওয়েল। কর্ণাটকে কংগ্রেস সরকার সম্পর্কে এখন এ কথাই বলা হচ্ছে। নিজেদের কোন্দলে ঘোর সঙ্কটে কর্ণাটকের কংগ্রেস সরকার। মুখ্যমন্ত্রীত্বের চেয়ার নিয়ে রাজ্যের দুই শীর্ষ নেতার কাজিয়ায় সরকারের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত কংগ্রেস হাইকমান্ড। দুহাজার বাইশ সালের মে মাসে বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যে ক্ষমতা দখল করে কংগ্রেস।

দ্বন্দ্বের শুরুও তখন থেকেই।ভোটে জেতার পর মখ্যমন্ত্রীত্বের দাবিদার হন দু জন। সিদ্দারামাইয়া এবং ডি কে শিবকুমার। কংগ্রেস সূত্রের খবর, সনিয়ার সমর্থন পেয়ে শেষ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসেন সিদ্দারামাইয়া। যদিও রাহুল গান্ধীর হস্তক্ষেপে স্থির হয় আড়াই বছর পর মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার পাবেন ডি কে শিবকুমার।


ক্ষমতায় বাসার পর সিদ্দারামাইয়া মৌখিক সিদ্ধান্তকে মান্যতা দিতে চান নি। ফলে গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব বাড়তে থাকে কর্ণাটক কংগ্রেসে। শিবকুমারের পিছনে রাহুলের সমর্থন থাকায় ডি কে শিবকুমারও নিজের দাবি জানাতে থাকেন। তবুও পদ ছাড়তে নারাজ ছিলেন সিদ্দারামাইয়া। এই পরিস্থিতিতে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতি সামনে আসতে থাকায় চাপে পড়েন সিদ্দারামাইয়া।


জমি কেলেঙ্কারিতে তাঁর স্ত্রীর নামও জড়িয়ে যায়। ফলে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার ছাড়ার জন্য চাপ বাড়তে থাকে তাঁর ওপর। যদিও গদি বাঁচাতে মরিয়া সিদ্দারামাইয়া হাইকমান্ডকে বোঝাতে চেষ্টা করেন যে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা মামলা টিকবে না, তিনি ঠিক সামলে নেবেন। কিন্তু এই সুযোগ কাজে লাগাতে সক্রিয় হয় বিরোধী বিজেপি শিবির। ফলে ঘরে বাইরে চাপের মুখে পড়ে আপাতত কিছুটা নরম হয়েছেন সিদ্দারামাইয়া। তিনি নিজেই সরকারে পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এমন কি শিবকুমারই যে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসবেন তারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। এদিকে রাজনৈতিক মহলের মতে দলটার নাম যেহেতু কংগ্রেস, তাই শেষ পর্যন্ত কী হয় তা কেউ বলতে পারে না। ইতিমধ্যে রাজ্যে একজন ওবিসি মুখ্যমন্ত্রীর দাবি উঠতে শুরু করেছে।


ক্ষমতায় বাসার পর সিদ্দারামাইয়া মৌখিক সিদ্ধান্তকে মান্যতা দিতে চান নি। ফলে গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব বাড়তে থাকে কর্ণাটক কংগ্রেসে। শিবকুমারের পিছনে রাহুলের সমর্থন থাকায় ডি কে শিবকুমারও নিজের দাবি জানাতে থাকেন। তবুও পদ ছাড়তে নারাজ ছিলেন সিদ্দারামাইয়া। এই পরিস্থিতিতে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতি সামনে আসতে থাকায় চাপে পড়েন সিদ্দারামাইয়া।


জমি কেলেঙ্কারিতে তাঁর স্ত্রীর নামও জড়িয়ে যায়। ফলে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার ছাড়ার জন্য চাপ বাড়তে থাকে তাঁর ওপর। যদিও গদি বাঁচাতে মরিয়া সিদ্দারামাইয়া হাইকমান্ডকে বোঝাতে চেষ্টা করেন যে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা মামলা টিকবে না, তিনি ঠিক সামলে নেবেন। কিন্তু এই সুযোগ কাজে লাগাতে সক্রিয় হয় বিরোধী বিজেপি শিবির। ফলে ঘরে বাইরে চাপের মুখে পড়ে আপাতত কিছুটা নরম হয়েছেন সিদ্দারামাইয়া। তিনি নিজেই সরকারে পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এমন কি শিবকুমারই যে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসবেন তারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। এদিকে রাজনৈতিক মহলের মতে দলটার নাম যেহেতু কংগ্রেস, তাই শেষ পর্যন্ত কী হয় তা কেউ বলতে পারে না। ইতিমধ্যে রাজ্যে একজন ওবিসি মুখ্যমন্ত্রীর দাবি উঠতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে ডি কে শিবকুমারের কপালে শিকে ছেঁড়ে কিনা সেদিকেই নজর রাজনৈতিক মহলের।