বঙ্গবার্তা ব্যুরো,
গ্রীনল্যান্ড এর সংসদীয় নির্বাচনে সবচেয়ে বেশী ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প-বিরোধী মধ্য – ডানপন্থী দল ডেমোক্র্যাট পার্টি। সরকারি ফলাফল অনুযায়ী, বামপন্থী শাসক দলকে পিছনে ফেলে মধ্য- ডানপন্থী দল ডেমোক্রাটিক পার্টি ২৯.৯% ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছে। বর্তমান শাসক দল ২১.৪% ভোট নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ড দখল করে নেওয়ার হুঁশিয়ারির পর এবারের ভোটে দখলদারি বা স্বাধীনতাহীনতার বিরুদ্ধেই ভোট দিয়েছেন মানুষ। অর্থাৎ যারা বেশী ভোট পেয়ে জোট সরকার গড়তে পারে তারা কেউই ট্রাম্পের গ্রিনল্যান্ড দখলের সমর্থক নয়।
ডেনমার্কের তত্ত্বাবধানে স্বায়ত্ত্বশাসন ভোগ করে গ্রিনল্যান্ড। গ্রিনল্যান্ডে মোট ভোটদাতার সংখ্যা ৪০ হাজার। পার্লামেন্টে আসন ৩১টি। ভোটদাতারা এই ভোটের মাধ্যমে পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করেন। ডেনমার্কের তত্ত্বাবধানেই হয় ‘গ্রিনল্যান্ড স্বশাসিত অঞ্চলের’ আইনসভার নির্বাচন। পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্য ম্যাজিক ফিগার হল ১৬। বস্তুত, ২০০৯ সাল থেকে পূর্ণ সার্বভৌম রাষ্ট্রের দাবি জানাচ্ছে গ্রিনল্যান্ড। তারা ডেনমার্ক থেকেও আলাদা হয়ে যেতে চাইছে তারা। ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ড হস্তগত করার উদ্যম নিতেই আলাদা হওয়ার দাবি আরও প্রসারিত হয়েছে। জনমত সমীক্ষায় স্পষ্ট দেখা গেছে গ্রিনল্যান্ডের অধিকাংশ মানুষ আমেরিকার অংশই হতে চান না, তাঁদের অনেকেই পূর্ণ স্বাধীনতার পক্ষে।এবারের ভোটের রায় গেল সেদিকেই।
ডেনমার্কের তত্ত্বাবধানে স্বায়ত্ত্বশাসন ভোগ করে গ্রিনল্যান্ড। গ্রিনল্যান্ডে মোট ভোটদাতার সংখ্যা ৪০ হাজার। পার্লামেন্টে আসন ৩১টি। ভোটদাতারা এই ভোটের মাধ্যমে পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করেন। ডেনমার্কের তত্ত্বাবধানেই হয় ‘গ্রিনল্যান্ড স্বশাসিত অঞ্চলের’ আইনসভার নির্বাচন। পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্য ম্যাজিক ফিগার হল ১৬। বস্তুত, ২০০৯ সাল থেকে পূর্ণ সার্বভৌম রাষ্ট্রের দাবি জানাচ্ছে গ্রিনল্যান্ড। তারা ডেনমার্ক থেকেও আলাদা হয়ে যেতে চাইছে।ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ড হস্তগত করার উদ্যম নিতেই আলাদা হওয়ার দাবি আরও ডালপালা মেলেছে।জনমত সমীক্ষায় স্পষ্ট দেখা গেছে গ্রিনল্যান্ডের অধিকাংশ মানুষ আমেরিকার অংশই হতে চান না, তাঁদের অনেকেই পূর্ণ স্বাধীনতার পক্ষে।এবারের ভোটের রায় গেল সেদিকেই।