বঙ্গবার্তা ব্যুরো,
কয়েকদিনের মধ্যেই সৌদি আরবে ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বৈঠক হতে চলেছে।তবে এই বৈঠকে ইউক্রেন বা ইউরোপের অন্য কোনও দেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এমন পরিস্থিতিতেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার জানিয়েছেন যে, যুদ্ধপরবর্তী সময়ে শান্তি রক্ষার জন্য যদি প্রয়োজন পড়ে, তবে ইউক্রেনে সেনা পাঠাতে প্রস্তুত আছেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য সোমবারই প্যারিসে একটি সম্মেলনে বসতে চলেছেন ইউরোপের দেশগুলোর নেতারা।প্যারিসেএই বৈঠক শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফে প্রকাশিত তার একটি কলামে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ও লেবার পার্টির নেতা স্টারমার এই কথা জানান।অন্যদিকে ফরাসি প্রেসিডেন্টের অফিস থেকে সতর্কবাণী দিয়ে বলা হয়েছে, ইউরোপীয় দেশগুলোর উচিত নিজেদের সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আরও বেশি উদ্যোগী হওয়া।
ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বৈঠকে ইউক্রেন বা ইউরোপের অন্য কোনো দেশকে আমন্ত্রণ না জানানোয় ইউরোপীয় নেতারা আশঙ্কা করছেন যে তিন বছর ধরে চলমান ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধান প্রক্রিয়ায় ইউরোপকে পাশ কাটানোর চেষ্টা চলছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, কিয়েভকে পাশ কাটিয়ে ইউক্রেনের শান্তি প্রতিষ্ঠার কোনও চুক্তিতে তিনি সম্মতি দেবেন না। তাঁর দাবি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাধান্যের তালিকায় ইউরোপের নিরাপত্তা নেই এবং ওয়াশিংটনের ওপর আর ভরসা করা যায় না।
প্রয়োজনে ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী
