বঙ্গবার্তা ব্যুরো, সন্দীপ সুর
ছবি- সোশ্যাল মিডিয়া
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গুরুত্ব বেড়েছে খেলাধুলোর ৷ আর খেলাধুলো নিয়ে কেরিয়ারেও এখন দিশা আগের তুলনায় অনেক বেশি ৷ ২০০১ সালের ক্রীড়ানীতির বদলে সম্প্রতি নতুন ক্রীড়ানীতি এসেছে। এর সাহায্যে সকল খেলাধুলোয় শক্তিশালী পরিকাঠামো, সঠিক প্রশাসন নিশ্চিত করা, স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতার দিকগুলো খেয়াল রাখা হবে।দেশের খেলাধুলোকে এগিয়ে নিয়ে যেতেই যে জাতীয় ক্রীড়া বিল আনা হয়েছে, তাও লালকেল্লায় স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে স্পষ্ট করলেন নরেন্দ্র মোদী।
নরেন্দ্র মোদী বলেন, সরকারের ‘খেলো ভারত নীতি’ ক্রীড়াক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন নিশ্চিত করছে। মোদির ভাষায়, ‘খেলাধূলাকে আরও শক্তিশালী করতে আমরা বহু দশক পর ‘খেলো ভারত নীতি’ চালু করেছি। স্কুল-স্তরের খেলা থেকে শুরু করে অলিম্পিক পর্যন্ত—আমাদের লক্ষ্য একটি পূর্ণাঙ্গ ও শক্তিশালী ক্রীড়া পরিবেশ তৈরি করা’
একইসঙ্গে মোদী আরও বলেন, ‘আমরা দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় খেলাধুলার প্রসার ঘটাতে চাই।
নতুন স্পোর্টস বিল এই ক্ষেত্রে সহায়ক হবে’। গত মাসে প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা এই বিলকে অনুমোদন দিয়েছে। এটি দেশের ক্রীড়া ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ক্রীড়া সংস্কৃতিতে ফিটনেস অবিচ্ছেদ্য অংশ। স্থূলতার মোকাবিলায় সাধারণ মানুষকেও সক্রিয় ভাবে অংশ নিতে বলেছেন তিনি। মোদীর কথায়, “ফিটনেস এবং খেলাধুলো নিয়ে কথা বলার আগে আমি স্থূলতা নিয়েও কথা বলতে চাই। গোটা দেশেই এটা একটা বিরাট সমস্যা। ভবিষ্যতে প্রতি তিন জনের একজন স্থূলত্বে আক্রান্ত হবেন।