বঙ্গবার্তা ব্যুরো,
চাষের জমিতে জল দেবার তিনটি মিনি পাম্প চুরি করে পালালো চোরেরা। হাহাকার ১০০ চাষীর। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার ভোররাতে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার নারায়ণগড় ব্লকের ৪ নং কুনারপুর অঞ্চলের হেতেদন গ্রামে।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার ভোররাতে কুনারপুর অঞ্চলের হেতেদন গ্রামের বাসিন্দা দীপক দাস দুটি ও জিতেন্দ্র নাথ দাসের একটি মিনি ভোরবেলা দুষ্কৃতীরা ভাঙচুর চালায়। এর পাশাপাশি ধরালো অস্ত্র দিয়ে পাইপ-ইলেকট্রিক তার কেটে ইট থেকে শুরু করে কাঠ ও সার ঢুকিয়ে পাইপের ভিতরে।
দীপক দাস ও তার পরিবারের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা এসে তাদের তিনটি জল সেচের মিনি পাম্পের পাইপ কেটে মাটির নিচে ফেলে দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি প্রতিটি মিনির পাখার দেওয়াল ভাঙচুর করা হয়। এ বিষয়ে, দীপক কুমার দাস নামে মিনির মালিক জানান, রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে। জমিনে জল দেওয়ার জন্য পাম্প চালাতে এসে তিনি দেখতে পান তিনটি মিনি ভাঙচুর করেছে দুষ্কৃতীরা।
পরবর্তীতে এই ঘটনার খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। সকাল থেকেই ওই এলাকার মাঠে ভিড় করেন চাষীরা। ঘটনায় ইতিমধ্যে মাথায় হাত পড়েছে প্রায় ১২০ বিঘা জমির ধান চাষীদের। অন্যদিকে এলাকার চাষীরা জানান, এই ১২০ জমির মধ্যে অধিকাংশই ভাগ চাষী রয়েছেন বলে দাবি তাদের। জলের সেচ পাম্প বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তারা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। কেউ ব্যাংকে লোন কেউ আবার ধার করে চাষ করেছে। এমত অবস্থায় চাষ কিভাবে বাঁচাবেন তা নিয়ে আশঙ্কায় চাষিরা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত নারায়ণগড় থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। মৌখিক অভিযোগ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে যান নারায়ণগড় থানার পুলিশ। ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
দীপক দাস ও তার পরিবারের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা এসে তাদের তিনটি জল সেচের মিনি পাম্পের পাইপ কেটে মাটির নিচে ফেলে দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি প্রতিটি মিনির পাখার দেওয়াল ভাঙচুর করা হয়। এ বিষয়ে, দীপক কুমার দাস নামে মিনির মালিক জানান, রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে। জমিনে জল দেওয়ার জন্য পাম্প চালাতে এসে তিনি দেখতে পান তিনটি মিনি ভাঙচুর করেছে দুষ্কৃতীরা।
পরবর্তীতে এই ঘটনার খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। সকাল থেকেই ওই এলাকার মাঠে ভিড় করেন চাষীরা। ঘটনায় ইতিমধ্যে মাথায় হাত পড়েছে প্রায় ১২০ বিঘা জমির ধান চাষীদের। অন্যদিকে এলাকার চাষীরা জানান, এই ১২০ জমির মধ্যে অধিকাংশই ভাগ চাষী রয়েছেন বলে দাবি তাদের। জলের সেচ পাম্প বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তারা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। কেউ ব্যাংকে লোন কেউ আবার ধার করে চাষ করেছে। এমত অবস্থায় চাষ কিভাবে বাঁচাবেন তা নিয়ে আশঙ্কায় চাষিরা।
এদিকে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত নারায়ণগড় থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। মৌখিক অভিযোগ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছান নারায়ণগড় থানার পুলিশ আধিকারিকরা। এই ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুরো ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় তীব্র চাঞ্চল ছড়িয়েছে।