ব্যবহারে নয়টি মন্ত্র।

১) যতদিন তোমার শরীর ও মনে ব্যথা লাগে ততদিন তুমি একটী পিপীলিকারও ব্যথা নিরা করনের দিকে চেষ্টা রেখো– আর তা’ যদি না- কর, তোমার চাইতে হীন আর কে? ২) তোমার গালে চড় মারলে যদি বলতে পারো ‘কে কাকে মারে’ তবে অন্যের বেলায় বল– ভালোই। খবরদার, নিজে যদি না-ভাবতে পার, তবে অন্যের বেলায় বলতে যেও না। ৩)যদি নিজের কষ্টের বেলায় সংসারী সাজো, অন্যের বেলায় ব্রহ্মজ্ঞানী সেজো না । ৪) বরং নিজের দুঃখের বেলায় ব্রহ্মজ্ঞানী সাঁজো আর অন্যের বেলায় সংসারী সাজো– এমন ভেলও ভালো। ৫) যদি মানুষ হ’তে চাও তো নিজের দুঃখে হাসো, আর পরের দুঃখে কাঁদো। ৬) নিজের মৃত্যু যদি অপছন্দ কর, তবে কাউকে ‘মর’ বোলো না। ৭) হাসো –কিন্তু বিদ্রুপে নয়। কাঁদো –কিন্তু আসক্তিতে নয়,– ভালোবাসায়, প্রেমে। ৮) বল– কিন্তু আত্মপ্রশংসার বা খ্যাতি– বিস্তারের জন্য নয়। তোমার চরিত্রের কোন উদাহরণে যদি কারো মঙ্গল হয়, তবে তার নিকটে তা’ গোপন রেখো না। ৯) তোমার সৎস্বভাব কর্মে ফুটে উঠুক –কিন্তু আপন ভাষায় ব্যক্ত না–হয় নজর রেখো। ‘সত্যানুসরণ’