জয়নগরে নাবালিকা ধর্ষণ-খুনে, নিম্ন আদালতের রায়ে স্থিগাতাদেশ হাইকোর্টের

VHP case dismissed by Kolkata High Court

বঙ্গবার্তা ব্যুরো,


জয়নগরে নাবালিকা ধর্ষণ-খুনের মামালায় নিম্ন আদালতের রায়ে স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ এই স্থগিতাদেশ দিয়েছে।জয়নগর ধর্ষণ-খুনের মামলায় অভিযুক্ত মুস্তাকিন সর্দারকে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ড এবং পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানার সাজা দেওয়া হয়। কলকাতা হইকোর্ট সেই রায়ে স্থগিতাদেশ দিয়েছে।


গত ৪ অক্টোবর বারুইপুর পুলিশ জেলার, জয়নগর থানার মহিষমারি এলাকায় বছর দশেকের নাবালিকা খুন হয়। অভিযোগ ওঠে তার প্রতিবেশী ১৯ বছরের মুস্তাকিন সর্দার নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে তাকে ধর্ষণ এবং গলা টিপে খুন করে। পরদিনই অর্থাৎ ৫ অক্টোবর গ্রেপ্তার হয় অভিযুক্ত মুস্তাকিন। ৭ তারিখ সিট গঠন করে শুরু হয় তদন্ত। মাত্র ২৫ দিনের মাথায় ৩০ তারিখ জমা পড়ে চার্জসিট। ৫ তারিখ থেকে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়। মাত্র ২১ দিনের মধ্যে বিচার প্রক্রিয়া শেষ হয়। ঘটনার ৬২ দিনের মাথায় বারুইপুর জেলা এবং দায়রা আদালতের অধীন পকসো কোর্টের বিচারপতি সুব্রত চট্ট্যোপাধ্যায় ফাঁসির সাজা শোনান।
সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে যায় মুস্তাকিন। তার আইনজীবী জানিয়েছেন, সব কাগজপত্র দেখে বিচারপতি মামলা গ্রহণ করেছেন। তিনি মামলা শুনবেন।
জয়নগরের ধর্ষণ খুনের মামলা নজরে আসে কারণ সেই সময় রাজ্য জুড়ে আর জি কর কাণ্ড নিয়ে তোলপাড় হচ্ছিল। সেই মুহূর্তে এই ঘটনা ঘটে যাওয়ায় নড়েচড়ে বসে পুলিশ প্রশাসন। অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে তারা ঘটনার তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ করে।বিপুর এলাকায় তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিস।


ধৃতকে আজ সোমবার ৫দিনের পুলিস হেফাজতের আবেদন জানিয়ে লালবাগ মহকুমা আদালতে পাঠানো হবে। গত ৪ অক্টোবর বারুইপুর পুলিশ জেলার, জয়নগর থানার মহিষমারি এলাকায় বছর দশেকের নাবালিকা খুন হয়। অভিযোগ ওঠে তার প্রতিবেশী ১৯ বছরের মুস্তাকিন সর্দার নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে তাকে ধর্ষণ এবং গলা টিপে খুন করে। পরদিনই অর্থাৎ ৫ অক্টোবর গ্রেপ্তার হয় অভিযযুক্ত মুস্তাকিন। ৭ তারি্খ সিট গঠন করে শুরু হয় তদন্ত।মাত্র ২৫ দিনের মাথায় ৩০ তারিখ জমা পড়ে চার্জসিট। ৫ তারিখ থেকে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়।

মাত্র ২১ দিনের মধ্যে বিচার প্রক্রিয়া শেষ হয়। ঘটনার ৬২ দিনের মাথায় বারুইপুর জেলা এবং দায়রা আদালতের অধীন পকসো কোর্টের মাননীয় ডিস্ট্রিক্ট জাজ সুব্রত চট্ট্যোপাধ্যায় ফাঁসির সাজা শোনান। সে রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে যায় মুস্তাকিন। তার আইনজীবী জানিয়েছেন, সব কাগজপত্র দেখে বিচারপতি মামলা গ্রহণ করেছেন। তিনি মামলা শুনবেন।


জয়নগরের ধর্ষণ খুনের মামলা নজরে আসে কারণ সেই সময় রাজ্য জুড়ে আর জি কর কাণ্ড নিয়ে তোলপাড় হচ্ছিল। সেই মুহূর্তে এই ঘটনা ঘটে যাওয়ায় নড়েচড়ে বসে পুলিশ প্রশাসন। অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে তারা ঘটনার তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ করে।