বঙ্গবার্তা ব্যুরো,
আর জি কর হাসপাতাল নিয়ে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। দেখে মনে হচ্ছে প্রশাসনের ভিতরেই এর সুদূরপ্রসারি প্রভাব পড়বে। কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার নিজেদের পর্যবেক্ষণে এই মন্তব্য করেছে। হাইকোর্ট বলেছে দ্রুত এই মামলার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলে বিচার ব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা বাড়বে।
আর জি কর হাসপাতালে যুবতী চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের ঘটনার পাশাপাশি দুর্নীতির অভিযোগও সামনে আসে।ওই হাসপাতালের প্রাক্তন অতিরিক্ত সুপার আখতার আলি আর জি করের সন্দীপ ঘোষ সহ তার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে এই দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন।সি বি আই সেই অভিযোগের তদন্ত করছে। তারা ইতিমধ্যেই চার্জ গঠন করেছে, সেই চার্জ গঠন নিয়েই পালটা মামলা করেন আর জি করের অভিযুক্ত প্রাক্তন সুপার সন্দীপ ঘোষ এবং আরও কয়েকজন। সেই মামলার শুনানিতেই আদালত ওই মন্তব্য করে।
এদিকে সন্দীপ ঘোষের আইনজীবী আদালাতে জানান, ৪৬২টি নথির মধ্যে তাঁরা মাত্র ২১৬ টি নথি সি বি আই এর কাছ থেকে পেয়েছেন। আদালত বুধবারের মধ্যেই সব নথি অভিযুক্তের আইনজীবীকে দিতে বলেন। আদালত জানিয়েছে, নথি পাওয়ার পর তাঁরা তাঁদের বক্তব্য নিম্ন আদালতে জানাতে পারবেন। এদিকে এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে ১৮ ফেব্রুয়ারি।
আর জি কর দুর্নীতি মামলার দ্রুত বিচার চায় আদালতও
