বঙ্গবার্তা ব্যুরো: আগেও এই প্রসঙ্গে তিনি একই উত্তর দিয়েছেন, এবারও তার অন্যথা হলো না। তবে উত্তরে বোঝা গেলো যে দলের ভিতরে গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব যেভাবে বাড়ছে তা নিয়ে আশঙ্কিত তৃনমূল কংগ্রেসের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। ডায়মন্ড হারবারে সাংবাদিক সম্মেলনে তাই আশঙ্কিত শীর্ষ নেতাকে বলতে শোনা গেলো। এই পথেই নিশ্চিহ্ন হয়েছে সিপিআইএম। এক এক জন লুম্পেনের হাতে চলে গিয়েছিল দলের রাশ। বর্তমান সময় বিজেপিতে একই অবস্থা চলছে বলে তাদের পায়ের তলার মাটি সরছে। শাসক দলের নেতা কর্মীদের সেটা মনে রেখে চলতে হবে।
অভিষেক বন্দোপাধ্যায় মেনে নিয়েছেন সংসারে যেমন চেনা বৃত্তে দ্বন্দ্ব আছে, দলেও তা থাকাই স্বাভাবিক। কিন্তু সর্বস্তরের কর্মীদের শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে।
কিন্তু নিজের উত্তরেই নিজে জড়িয়ে গেলেন যুবরাজ।
বললেন কার উপর আক্রমণ হবে আগে থেকে অনুমান করা সম্ভব নয়। সে নিরাপত্তা যতই জোরদার হোক। আর যদি তাই হয়, তবে তো তারাও নিরাপদ নন, তাই নয় কি? আর এই কথায় পুলিশ কেই কি কাঠ গোড়ায় তুলছেন না তিনি। পুলিশ তো আর গণতকার নয় বলে। আবার আরো এক ভুল করলেন, অন্য রাজ্যের সঙ্গে তুলনা করে। কারণ এই রাজ্যে আর এই শহরের পুলিশ কে তো দক্ষতায় শীর্ষ স্তরে রাখা হয়। তাহলে এমন বলার তো কথা নয়।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা ফলতায় সেবাশ্রয় প্রকল্পের পরিদর্শনে গিয়ে সেই অস্বস্তিকর প্রশ্নের মুখে পড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কর্যতই আজ অনেক প্রশ্নের মুখেই পড়তে হলো।